দেশীয় সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই প্রচারমাধ্যম হিসেবে টিকটককে ব্যবহারের আহ্বান

টিকটক যাতে শিক্ষামূলক কনটেন্ট প্রচারের পাশাপাশি আমাদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক রীতিনীতির সঙ্গে মানানসই সামাজিক প্রচার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয় সে বিষয়ে টিকটককে সতর্ক থাকার আহ্বান মোস্তাফা জব্বার।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমাদের তরুণ প্রজন্মের জন্য ডিজিটাল দক্ষতা উন্নয়নে এবং দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরিতে টিকটক ফলপ্রসূ অবদান রাখতে পারে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটককে এ বিষয়ে ভূমিকা গ্রহণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন মন্ত্রী।
টিকটকের গ্লোবাল পাবলিক পলিসি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট হেলেনা লার্স ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সঙ্গে মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সচিবালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, বেশির ভাগ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিনোদনের জন্য ব্যবহার করে। এই মাধ্যমটি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহারকারীরা যাতে কাজে লাগাতে পারে সেজন্য তিনি শিক্ষামূলক উপাত্ত প্রচারের পাশাপাশি ইতিবাচক কাজে টিকটক ব্যবহারে আগ্রহ সৃষ্টিতে ভূমিকা গ্রহণের পরামর্শ ব্যক্ত করেন।
টিকটক যাতে শিক্ষামূলক কনটেন্ট প্রচারের পাশাপাশি আমাদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক রীতিনীতির সঙ্গে মানানসই সামাজিক প্রচার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয় সে বিষয়ে টিকটককে সতর্ক থাকার আহ্বান মোস্তাফা জব্বার।
হেলেনা লার্স ডিজিটাল সংযুক্তি বিকাশে বাংলাদেশের উন্নয়নে প্রশংসা করেন এবং তারা বাংলাদেশের সংস্কৃতিসহ সব রীতিনীতি মেনে টিকটককে গণমানুষের প্রিয় প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরে উদ্যোগ গ্রহণের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।