‘বাস্কেট কেস’ থেকে বাংলাদেশ এখন আধুনিক দেশ: দ্য স্টেটসম্যান

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ রাত ০৮:৪৪, রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ২২ মাঘ ১৪২৯

উন্নয়নের সব মানদণ্ডে অনন্য উচ্চতায় চলে গেছে বাংলাদেশ। গত দেড় দশকে দারিদ্র বিমোচন ও উন্নয়নে  অভাবনীয় অগ্রগতি সাধন করেছে দেশটি।এলডিসি থেকে উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েছে জাতিসংঘের কাছ থেকেও। ২০২৪ সালেই জাতিসংঘের উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি পাচ্ছে বাংলাদেশে। সম্প্রতি ভারতের 'দ্য স্টেটসম্যান' পত্রিকার এক প্রতিবেদনে এভাবেই উপস্থাপন করা হয়েছে বাংলাদেশকে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে দারিদ্র, দুর্নীতি, সন্ত্রাস এবং মৌলবাদের আঁচড়ে ক্ষতবিক্ষত হয় বাংলাদেশ। এমতাবস্থায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসে দেশের গতিপথই পাল্টে দেন শেখ হাসিনা। দেশকে নিয়ে যান উন্নয়ন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, শান্তি ও স্থিতিশীলতার দিকে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশের জিডিপির আকার ছিল ৭১.৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২১ সাল নাগাদ জিডিপি ৪৭৯.৫৮ শতাংশ বেড়ে ৪১৬. ২৬ ডলারে উন্নীত হয়।  

স্বাধীনতার পর পর যে বাংলাদেশকে সাহায্যনির্ভরতার কারণে বিশ্বের ‘বাস্কেট কেস’ বলে অভিহিত করা হতো, সেই বাংলাদেশ অভূতপূর্ব উন্নয়নের স্বাক্ষর রেখেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে।

২০০৬ সালে বাংলাদেশের এফডিআই ছিল ৪৬৬. ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর ২০২১-২২ অর্থবছরে এফডিআইর পরিমাণ ছিল ২.১৭ বিলিয়ন ডলার। এই ১৪ বছরে বাংলাদেশকে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করেছেন শেখ হাসিনা।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০০৬ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু বার্ষিক আয় ছিল ৫৭০ মার্কিন ডলার। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮২৪ ডলার। জিডিপির হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বের ৪৩তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ, আর ক্রয় সক্ষমতা বিবেচনায় বাংলাদেশ বিশ্বে ৩২তম।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পর্যালোচনায় বাংলাদেশের অগ্রগতির চিত্রও ফুটে উঠেছে এই প্রতিবেদনে। সেখানে বলা হয়েছে, কমিউনিটি ক্লিনিক সেবা, মাতৃমৃত্যু ও শিশুমৃত্যুর হার হ্রাস, স্যানিটেশনে যুগান্তকারী অগ্রগতি, গড় আয়ু বৃদ্ধিসহ শিক্ষা ক্ষেত্রে শেখ হাসিনা সরকার অভূতপূর্ব সফলতা অর্জন করেছে।

এছাড়া বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রশংসা করা হয়েছে প্রতিবেদনে। বিশেষ করে ইকনোমিক জোনে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের কথা উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালে যেখানে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৪ হাজার ৯৯২ মেগাওয়াট, বর্তমানে তা ২৫ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে গেছে।

প্রতিবেদনের শেষে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মানে শেখ হাসিনা সরকারের ঐতিহাসিক সাফল্য ছাড়াও টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি খাতের অভূতপূর্ব উন্নয়নের বিষয়ে উল্লেখ করে বলা হয়, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পর এখন কাজ চলছে তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার। আর এসব উন্নয়নের মূল শক্তিই হচ্ছে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব।

Share This Article

জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে

যে কারণে কারিনাকে অনেক বড় মনের মানুষ বললেন জয়দীপ

প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করছে

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেয়া উচিত: কাদের

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে অস্ত্র সমর্পণ করবে হামাস

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি

বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা জোরদারের সুযোগ রয়েছে

বাংলাদেশে চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী

মধুখালীতে সহোদর হত্যা : বিএনপি-জামায়াত-হেফাজতের উস্কানিতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত!

আপাতত রক্ষা পাচ্ছে ৩ সহস্রাধিক গাছ


বাল্যবিবাহ রোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান

ওমরাহ পালনে সৌদির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পাটমন্ত্রী

‘বাংলাদেশ অনেক পণ্যে এখন স্বাবলম্বী’

বিশ্বব্যাপী সব যুদ্ধ বন্ধের উদাত্ত আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

পাট শিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে

ফসলের মাঠে সোনারঙ, তীব্র গরমেও কৃষকের মুখে হাসি

মধুখালীর ঘটনায় নিহতদের বাড়িতে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

চলবে তাপপ্রবাহ, আরও ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট

মিয়ানমারের ২৮৮ সেনা ও বিজিপি সদস্যদের হস্তান্তর

কোনো প্রার্থীর প্রচারে থাকলে এমপিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

পাটশিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে : নানক