জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সন্ধ্যা ০৬:১৫, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩০

 আগামী কপ২৯-এ জলবায়ু অর্থায়ন সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের মতামত স্পষ্টভাবে তুলে ধরেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু অভিযোজন কর্মকাণ্ডে সহায়তা দ্বিগুণ করার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান, ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যান, ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন পরিপূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তার প্রয়োজন। মন্ত্রী আগামী কপ২৯-এ জলবায়ু অর্থায়ন সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের মতামত স্পষ্টভাবে তুলে ধরেন।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) জার্মানির বার্লিন শহরে অনুষ্ঠানরত পিটার্সবার্গ ক্লাইমেট ডায়লগে বক্তব্য প্রদানকালে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন আলোচনায় পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে। ইতোপূর্বে যেসব অঙ্গীকার করা হয়েছে তা বাস্তবায়ন করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার সব কার্যক্রমে বিজ্ঞানকে গুরুত্ব দিতে হবে। প্যারিস জলবায়ু চুক্তির বৈশ্বিক তাপমাত্রার লক্ষ্যমাত্রা ১.৫ ডিগ্রির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য সব দেশকে বিশেষ করে উন্নত দেশগুলো এবং যাদের সামর্থ্য আছে তাদের এগিয়ে আসতে হবে।

পরিবেশমন্ত্রী পিটার্সবার্গ জলবায়ু সংলাপের সাইড লাইনে কপ২৮ এবং কপ২৯ এর প্রেসিডেন্ট, সৌদি আরবের প্রধান জলবায়ু নেগোসিয়েটর খালিদ এম আলমেহেদ, স্টেট সেক্রেটারি এবং জার্মান ফেডারেল পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্তর্জাতিক জলবায়ু কর্মের বিশেষ দূত জেনিফার লি মর্গান, জার্মান ফেডারেল চ্যান্সেলারির স্টেট সেক্রেটারি ড. জর্গ কুকিস, মিসর, ডেনমার্কের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন বিশিষ্টজনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন।  তিনি কপ২৯-এ প্রধানমন্ত্রীর যোগ দেওয়ার জন্য আজারবাইজানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রধান নেগোসিয়েটর ইয়ালচিন রাফিয়েভের কাছ থেকে একটি আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেন।

Share This Article