মুজুরি বৃদ্ধির পরেও একটি পক্ষ কেনো আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এসময় আন্দোলনের পোশাক কারখানায় ব্যাপক সহিংসতা ও ভাংচুর লুটপাট চালায়। বিক্ষোভ ও কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় প্রায় দুইশতাধিক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। দেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় বৈদেশিক আয়ের খাত পোশাক শিল্প। তাই এই খাতকে অস্থিতিশীল করতে পারলে সহজে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা যাবে। মুজুরি বৃদ্ধির নামে এই খাতকে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি সরকার বিরোধী এজেন্ডা বাস্তবায়নের অংশ বলে মনে করা হচ্ছে।