ড. ইউনূস ও তার স্ত্রীর নামে আলিশান বাড়িসহ দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদের খোঁজ!

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সন্ধ্যা ০৬:৪৭, শনিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৪, ৯ চৈত্র ১৪৩০

ড. ইউনুস দাবি করেছিলেন, ঢাকায় তার কোনো বাড়িও নেই, বিদেশেও নেই। তবে অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসলো, শুধু তাঁর নামেই নয়, খোঁজ মিলেছে তার স্ত্রী কন্যাদের নামেও অঢেল সম্পদের।


 

 


 

বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। অর্থপাচার, শ্রমিকদের ঠকানো, ট্যাক্স ফাঁকি, এক প্রতিষ্ঠান হতে অন্য প্রতিষ্ঠানে অর্থ স্থানান্তর মতো অপরাধের পর তদন্তে নেমে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। তদন্তে ড. ইউনূস ও তার স্ত্রীর নামে আলিশান বাড়িসহ দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদের খোঁজ মিলেছে। অথচ ইউনুস দাবি করেছিলেন ঢাকায় তার কোনো বাড়িও নেই, বিদেশেও নেই।শুধু তাঁর নামেই নয় খোঁজ মিলেছে তার স্ত্রী কন্যাদের নামেও অঢেল সম্পদের।

দদুকের প্রাথমিক অনুসন্ধান বলছে, ঢাকার অভিজাত গুলশান ও কলাবাগানে ড. ইউনূসের নিজের নামে আছে ১৫ কোটি টাকা মূল্যের দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট।বর্তমান স্ত্রী আফরোজীর নামে আছে উত্তরায় ১৩ নম্বর সেক্টরে ১২ নম্বরে রোডে ৫ কাঠার ওপরে ৫তলা আলিশান বাড়ি। একই নামে মিরপুরের লালকুঠিতে ৩০ কাঠা জমি ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ৩ বিঘা জমি রয়েছে, যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ৮০ কোটি টাকার বেশি।

এছাড়া ড. ইউনূসের নামে প্রায় ৫৪ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র আছে দেশের ১০টি ব্যাংকে। বর্তমান স্ত্রী ও দুই কন্যার নামে রয়েছে আরও ৩০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র। পাশাপাশি প্রথম স্ত্রীর মেয়ে মনিকা ইউনূসের নামে যুক্তরাষ্ট্রে একটি ফ্ল্যাটসহ ৪০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ডসহ কয়েকটি দেশের ব্যাংকে ড. ইউনূসের একশ কোটি টাকার বেশি অর্থ গচ্ছিত আছে, যেই অর্থ তিনি বিভিন্ন সময় দেশ থেকে পাচার করেছেন বলে দুদকের অনুসদ্ধানে বেরিয়ে এসেছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, একজন সমাজকর্মী হিসেবে ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম শুরু করেছিলেন ড. ইউনুস। অথচ সমাজকর্মী হওয়ার সুবাদে তিনি ৫২টি প্রতিষ্ঠানের মালিক হন। এমন সমাজকর্মী হওয়া সত্যি দুস্কর। দুর্নীতি ছাড়া এমন অঢেল সম্পদের মালিক বনে যাওয়া কখনো সম্ভব নয়। অথচ এখনও ইউনুস  বলে বেড়ান, তার ব্যক্তিগত কোনো সম্পদ নেই। সবই কোম্পানির নামে, অথচ সেই কোম্পানিগুলোর প্রকৃত মালিক তিনি। ড. ইউনুসের এমন দ্বিচারি মনোভাব নোবেল পুরস্কারকে কলঙ্কিত করছে  বলেও মনে করেন তারা।

উল্লেখ্য, ড. ইউনূস ও তার পরিবারের সদস্যদের ইনকাম ট্যাক্সের ফাইলে বর্ণিত জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে সম্পদের  তথ্যের কোনো মিল নেই। পাশাপাশি মানি লন্ডারিং আইন লঙ্ঘনের অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। আর এসব সন্দেহ থেকেই একাধিক তদন্তে নামে দুদক। এরপর থেকেই একে একে সামনে আসতে থাকে ড. ইউনূসের অবৈধ সম্পদের পাহাড়।

Share This Article


রোববার থেকে খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক

শিশু-কিশোরদের সঙ্গে রাস্তায় ভিজলেন মেয়র আতিক

শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী

বছরে একটি বিসিএস সম্পন্ন করার পরিকল্পনা পিএসসির

৭৬ বছরের রেকর্ড ভাঙলো তাপপ্রবাহ

বাংলাদেশ-ভুটান ৯ম বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত

মাদকের অপব্যবহার বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী

জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করছে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি

বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা জোরদারের সুযোগ রয়েছে