দেশের ১৩ টি কোম্পানির সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ রাত ০৮:৪০, মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০২২, ১৪ আষাঢ় ১৪২৯

বাংলাদেশের ১৩ টি কোম্পানির সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ জুন) জুম প্লাটফর্মে ১৩ টি কোম্পানি তাদের জিআরআই সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়।

বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোকে জিআরআই ভিত্তিক সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট সম্পর্কে অবগত ও আগ্রহী করার জন্য ২০২১ সালে ডিএসই ও জিআরআই যৌথভাবে অনেকগুলো টেকনিক্যাল সিরিজ আয়োজন করে। ঐ টেকনিক্যাল সিরিজগুলো থেকে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে ১৩ টি কোম্পানি জিআরআই ভিত্তিক সাসটেইনেবল রিপোর্ট তৈরী করেছে।

এ বিষয়ে জিআরআই কর্তৃক প্রত্যায়িত স্থানীয় পরামর্শকারী প্রতিষ্ঠান আইওটা (IOTA) জিআরআই স্ট্যান্ডার্ড ভিত্তিক প্রতিবেদনের খসড়া তৈরীর জন্য কোম্পানিগুলোকে আভ্যন্তরীন প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দিয়েছে।

কোম্পানিগুলো হলো: ১৩টি রিপোর্টিং কোম্পানি হল, ব্লু প্ল্যানেট গ্রুপ, এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড, জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড, প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপ, নিউএজ গ্রুপ, ব্র্যাক ব্যাংক, বিটোপি গ্রুপ, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড, ফ্লো-ওয়াটার সলিউশন লিমিটেড, ফ্লো-সোলার সলিউশন লিমিটেড, এবং যমুনা ব্যাংক লিমিটেড।

এ সময়, ডিএসই’র ট্রেনিং একাডেমির উপ-মহাব্যবস্থাপক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জিআরআই-ডিএসই এর সহযোগিতামূলক উদ্যোগ ২০১৮ সাল থেকে শুরু হয়েছে। যার মাধ্যমে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টের বিষয়ে সচেতনতা তৈরি হয় এবং সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টগুলি প্রকাশ করা হয়। ডিএসই এর আগে ২০১৯ সালে ডিএসই’র ওয়েবসাইটে “বাংলাদেশে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলির জন্য টেকসই প্রতিবেদন সংক্রান্ত নির্দেশিকা” প্রকাশ করেছে। সহযোগিতামূলক উদ্যোগের অধীনে ডিএসই এবং জিআরআই ইতিমধ্যে অসংখ্য কর্মশালা এবং প্রযুক্তিগত কর্মশালা পরিচালনা করেছে। যেখানে তালিকাভুক্ত কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।

মিসেস অদিতি হালদার, পরিচালক-জিআরআই সাউথ এশিয়া, বলেছেন যে জিআরআই স্ট্যান্ডার্ড এর ইএসজি রিপোর্টিংকে আরও কার্যকর এবং স্মার্ট উপায়ে সমর্থন করার জন্য ১০০ টিরও বেশি দেশে জিআরআই এর পদচিহ্ন রয়েছে। দেশগুলির মধ্যে, বাংলাদেশ হল জিআরআইএর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ, যা উন্নত দেশ গডার লক্ষে এর গুনগত বৃদ্ধি ও উন্নয়নে সহায়তার জন্য সাহায্য করবে। আমরা রিপোর্টিং দেশগুলি এবং যারা ব্যবসায়িক মঙ্গল এবং অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক স্টেকহোল্ডারদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের একটি অংশ হতে চায় তাদের প্রতি সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টের শিক্ষা, উন্নয়নের ও প্রকাশের সুবিধা প্রদান করছি।

আইওটা এর গোলাম কিবরিয়া বলেন, সাসটেইনেবিলিটি আইওটা এর গোলাম কিবরিয়া বলেন, সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টিং প্রকাশ করার জন্য ১৩ টি বাংলাদেশি কোম্পানির সাথে পরিকল্পনা থেকে শুরু করে রিপোর্ট সম্পন্ন করার জন্য দীর্ঘ ৮ মাস যাবত কাজ করতে হয়েছে। ইউরোপীয় সিএমআরডি (ঈঝজউ) একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে যাদের ২৫০ জনের বেশি কর্মী রয়েছে এর ৪০ মিলিয়ন ডলারের বেশি টার্ণওভার রয়েছে তাদের বাধ্যতমিূলকভাবে সাসটেনেবল রিপোর্টিং করতে হবে। আর ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে বড় কোম্পানিগুলোকে এটি করতে হবে।

পরবর্তীতে ১৩ টি রিপোর্টিং কোম্পানির প্রতিনিধিবৃন্দ তাদের প্রতিষ্ঠানের সাসটেইনেবল রিপোর্ট তৈরীর ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন।

Share This Article


১৩ দিনে এলো ৭৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

রফতানি আয়ে সুবাতাস: সেপ্টেম্বরে এলো ৪.৩১ বিলিয়ন ডলার

২০৩৪ সাল পর্যন্ত কানাডায় রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাচ্ছে বাংলাদেশ

আগামীকাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু

বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রশংসা করছে এডিবি

জুলাই থেকে শুরু ভারতের সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য

কমেছে পেঁয়াজের দাম

বাংলাদেশকে কেন ঋণ দেয়া হয়েছে, জানালেন আইএমএফ' প্রধান

১২৫ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন : উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশের সাথে থাকবে বিশ্বব্যাংক!

ঈদে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩ হাজার ৬০০ কো‌টি

‘এমভি সোল’ জাহাজে নতুন ইতিহাস গড়ল পায়রা বন্দর

ঈদের আগে ১০ হাজার ২৫৭ কোটি টাকা রেমিট্যান্স আসার রেকর্ড