পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ড রোধে বিজিএমইএর ১০ সতর্কবার্তা

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সকাল ১১:০৮, সোমবার, ২০ জুন, ২০২২, ৬ আষাঢ় ১৪২৯

জরুরি অবস্থা মোকাবিলা করার জন্য কারখানায় প্রশিক্ষিত লোকের ব্যবস্থা রাখা এবং পুরো কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা তত্ত্বাবধায়নের জন্য সার্বক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ ও একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা এবং অগ্নিনির্বাপণ বিষয়ে প্রশিক্ষিত সিকিউরিটি গার্ড নিযুক্ত রাখা।

তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নির্বাপণ করার জন্য কারখানায় প্রয়োজনীয় অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র, পানি ভর্তি ড্রাম ও বালতি এবং হোজ রিল রাখা এবং এগুলো সার্বক্ষণিক কার্যকরী রাখা।

সাবোট্যাজ বা শত্রুতামূলক আগুন প্রতিরোধের জন্য কারখানার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় রাখা এবং সেগুলো সার্বক্ষণিকভাবে চালু রাখার ব্যবস্থা করা, প্রয়োজনের গোপন ক্যামেরা স্থাপন করা।

কারখানার ফ্লোরে এবং সিঁড়িতে অবশ্যই বিকল্প জরুরি বাতি এবং ফায়ার অ্যালার্মের ব্যবস্থা রাখা এবং এগুলো কাজের উপযোগী আছে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করা।

দুর্ঘটনায় যাতে পদদলিত হয়ে কোনো শ্রমিক হতাহত না হয় সেজন্য কারখানা নিয়মিত বহির্গমন মহড়া পরিচালনাপূর্বক রেকর্ড সংরক্ষণ করা এবং কারখানায় অগ্নি দুর্ঘটনা সংঘটিত হলে সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিস ও বিজিএমইএর জরুরি ফোন নম্বরে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা নেওয়ার আহ্বান জানান ফারুক হাসান।

বিষয়ঃ বাংলাদেশ

Share This Article


বাংলাদেশকে কেন ঋণ দেয়া হয়েছে, জানালেন আইএমএফ' প্রধান

১২৫ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন : উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশের সাথে থাকবে বিশ্বব্যাংক!

ঈদে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩ হাজার ৬০০ কো‌টি

‘এমভি সোল’ জাহাজে নতুন ইতিহাস গড়ল পায়রা বন্দর

ঈদের আগে ১০ হাজার ২৫৭ কোটি টাকা রেমিট্যান্স আসার রেকর্ড

এবারের রমজানে কেন নেই হাহাকার

ইউরোপীয় ইউনিয়নে নজিরবিহীন মূল্যস্ফীতি

বিশ্ববাজারে কমল সোনার দাম

ব্রয়লার মুরগির দাম কমেছে কেজিতে ৪০-৫০ টাকা

টাইম ম্যাগাজিন প্রতিবেদন:শেখ হাসিনা দেখিয়েছেন বাংলাদেশ পারে

কেবল সাধারণ মানুষই নয়, প্রধানমন্ত্রী, এমপিকেও কর দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

রেমিট্যান্সের পালে হাওয়া, ২৭ দিনে এলো ১৬৭ কোটি ডলার