‘সীমান্ত দিয়ে কাউকে অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না’
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জলসীমায় কোস্টগার্ডের টহল জোরদার রয়েছে। সীমান্তে আর কাউকে অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। অনুপ্রবেশ রোধে কোস্টগার্ডের জনবল এবং জলযান বৃদ্ধি করা হয়েছে। রাখাইনের সংঘাত, সংঘর্ষকে কোনো হুমকি মনে করে না বাংলাদেশ।
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সীমান্তবর্তী এলাকায় চলছে উত্তেজনা। এর প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। এ অস্থিরতার মাঝে টেকনাফের জলসীমা পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের মহাপরিচালক রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী।
তিনি বলেছেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জলসীমায় কোস্টগার্ডের টহল জোরদার রয়েছে। সীমান্তে আর কাউকে অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। অনুপ্রবেশ রোধে কোস্টগার্ডের জনবল এবং জলযান বৃদ্ধি করা হয়েছে। রাখাইনের সংঘাত, সংঘর্ষকে কোনো হুমকি মনে করে না বাংলাদেশ।
২১ এপ্রিল সকালে কক্সবাজারের টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন্স দ্বীপের জলসীমা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে কোস্ট গার্ডের মহাপরিচালক রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, রাখাইনে চলমান সংঘাতের কারণে গোলাগুলি, সংঘর্ষ ও বিস্ফোরণের শব্দ এপারে চলে আসছে। এ কারণে সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাজ রয়েছে। এ ব্যাপারে কোস্ট গার্ডসহ বিজিবি, নৌবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সীমান্তে সতর্ক নজরদারিতে রয়েছে।
মীর এরশাদ আলী আরো বলেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশরোধ, মাদক পাচার ও চোরাচালান প্রতিরোধে কোস্ট গার্ডের সক্ষমতা এরই মধ্যে বাড়ানো হয়েছে।