‘সমুদ্র সৈকতে বিনিয়োগ করতে চাইলে থাইল্যান্ডকে জায়গা দেওয়া হবে’

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ বিকাল ০৫:১৫, বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১

 এ সফরের ফলে থাইল্যান্ডের কাছ থেকে সহযোগিতা পাওয়ার এবং সার্বিক উন্নয়নের একটা নতুন দুয়ার খুলে গেল। সেখানে একটা ভালো সুযোগ সৃষ্টি হলো। আপনারা জানেন যে, আমাদের দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা, যোগাযোগ, মতবিনিময় এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ওপর গুরুত্ব দিয়ে থাকি। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, থাইল্যান্ড চাইলে আমাদের দীর্ঘ ৮০ মাইল সমুদ্র সৈকতে জায়গা দেবো। কারণ থাইল্যান্ড পর্যটনের দিক থেকে অনেক অগ্রগামী। সে অভিজ্ঞতাটাও আমরা নিতে পারি। এজন্য তারা আমাদের বালুময় সমুদ্র সৈকতে বিনিয়োগ করতে চাইলে তাদের জায়গা দেওয়া হবে।  


বৃহস্পতিবার (২ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে থাইল্যান্ড সফরের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।


শেখ হাসিনা বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ হাইটেক পার্কে থাইল্যান্ডকে বিনিয়োগের আহ্বান জানানোর পাশাপাশি  ইউএনএসক্যাপে সব ধরনের আগ্রাসন-নৃশংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার ও যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছি।

তিনি বলেন, এ সফরের ফলে থাইল্যান্ডের কাছ থেকে সহযোগিতা পাওয়ার এবং সার্বিক উন্নয়নের একটা নতুন দুয়ার খুলে গেল। সেখানে একটা ভালো সুযোগ সৃষ্টি হলো। আপনারা জানেন যে, আমাদের দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা, যোগাযোগ, মতবিনিময় এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ওপর গুরুত্ব দিয়ে থাকি। কারণ, সার্বিকভাবে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য এই বন্ধনটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, কৃষি উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে কৃষিখাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আমরা থাইল্যান্ডের অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা কাজে লাগিয়ে খাদ্য নিরাপত্তা সুদৃঢ় করতে পারি। এজন্য থাইল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করেছি।

থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সরকারি সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী ২৯ এপ্রিল ব্যাংকক থেকে দেশে ফিরেছেন।

pm
সফরকালে শেখ হাসিনা গভর্ণমেন্ট হাউসে (থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) থাই প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে দুই নেতার উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে ভিসা অব্যাহতি, জ্বালানি সহযোগিতা, পর্যটন ও শুল্ক সংক্রান্ত বিষয় এবং মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) আলোচনার বিষয়ে পাঁচটি দ্বিপক্ষীয় নথি সই হয়।

পাশাপাশি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দুসিত প্রাসাদের অ্যামফোর্ন সাথার্ন থ্রোন হলে থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা-ক্লাওচা-উয়ুয়া এবং রাণী সুথিদা বজ্রসুধা-বিমলা-লক্ষণের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এছাড়াও, তিনি ব্যাংককের জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে ভাষণ দেন।

Share This Article


যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে বিএনপির আশায় গুড়েবালি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

উপজেলা নয়, আগামীতে জেলাভিত্তিক প্রকল্প নেওয়া হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী

এভিয়েশন শিল্পের টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: বিমানমন্ত্রী

রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার

ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু

৬০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে খুলনা বিভাগে হবে বিদ্যুতের ২৫ উপকেন্দ্র

পোশাক শ্রমিকদের বেতন-বোনাস নিয়ে যা বললেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী

কৃষি নিয়ে কৃষকদের তেমন কোনো অভিযোগ নেই: কৃষিমন্ত্রী

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এনজিওগুলোর গতিবিধিতে নজরদারি বাড়ছে

বিশ্বাসের ঘাটতি হটিয়ে সম্পর্ক দৃঢ় করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

এক লাখ ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার, ব্যয় ৬৩৩ কোটি টাকা

আমরা সামনে তাকাতে চাই, পেছনের দিকে নয়: ডোনাল্ড লু