সিআইপি হলেন ১৮৪ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী
দ্বীপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে সরকারের নেওয়া নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, রপ্তানি বহুমুখী করণের বিষয়ে ইতোমধ্যে ২৬টি দেশের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। প্রথমে জাপান এবং পরে ভারত, চায়নাসহ অন্যান্য দেশের আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৮৪ ব্যবসায়ীকে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা সিআইপি হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৪০ জনকে সিআইপি (রপ্তানি) এবং এফবিসিসিআই মনোনীত ৪৪ জনকে সিআইপি (ট্রেড) কার্ড প্রদান করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু দেশের খ্যাতনামা রপ্তানিকারক ও তাদের প্রতিনিধিদের হাতে সিআইপি (রপ্তানি ও ট্রেড) কার্ড তুলে দেন।
এ সময় দ্বীপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে সরকারের নেওয়া নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, রপ্তানি বহুমুখী করণের বিষয়ে ইতোমধ্যে ২৬টি দেশের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। প্রথমে জাপান এবং পরে ভারত, চায়নাসহ অন্যান্য দেশের আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও পণ্য বৈচিত্রকরণের জন্য সরকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করছে।
তিনি জানান, রপ্তানি বাণিজ্যকে এগিয়ে নিতে সরকারের নানা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিশ্বের যে ৭৩টি দেশে অ্যাম্বাসি এবং ২৩টি দেশে কমার্শিয়াল কাউন্সিল রয়েছে সেসব দেশগুলোতে বাংলাদেশি পণ্যের প্রসারের জন্য বৈশাখী মেলার আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুব আলম জানান সরকার যদি নিরবিচ্ছিন্নভাবে গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারে তাহলে ব্যবসায়ীরা ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারবে এবং বাংলাদেশকে একটি অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করতে পারবে।
