নোবেল কমিটি জানতো ইউনূসকে, জানতোনা ক্ষুদ্র ঋণের আদ্যোপান্ত !

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সন্ধ্যা ০৬:৪৬, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল, ২০২৪, ১৯ চৈত্র ১৪৩১

সারাবিশ্বে ক্ষুদ্র ঋণদান খাতে অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস এবং গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন। তবে সংস্থাটি ড. ইউনূস সম্পর্কেই কেবল অবগত ছিলেন কিন্তু  ক্ষুদ্র ঋণের আদ্যোপান্ত জানতো না বলে সেসময় মন্তব্য করেছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রয়াত সাইফুর রহমান।

তাঁর মতে, ক্ষুদ্র ঋণের কবলে পড়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আরো নিঃস্ব হওয়ার বাস্তবতা যাচাই করেনি ‘নোবেল কমিটি’। এই বিষয়ে বিশ্ব মিডিয়ায় নিজের মনমতো ইউনূস যা লিখেছেন সেসবের উপর ভিত্তি করেই নোবেল পেয়েছেন বলেও মন্তব্য করেছিলেন তিনি।

সূত্রমতে, ড. ইউনূস যখন নোবেল পেলেন তখন মার্কিন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও বেলজিয়ামের রানী বাংলাদেশে এসেছিলেন। প্রত্যন্ত গ্রামে গিয়েছেন এবং সেখানকার অবহেলিত নারীদের সাথে কথা বলেছেন। দিয়েছেন ক্ষুদ্র ঋণের সাহায্যে তাদের ভাগ্য বদলের মিথ্যা তথ্য। এ বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে একটি অনুসন্ধানও শুরু করেন আন্তর্জাতিক সাংবাদিকরা। সেখানে তারা নোবেল প্রাইজ বন্টন নিয়ে পেয়েছেন অবাক করা তথ্য।

সাংবাদিকরা কথা বলেছেন নোবেল কিমিটির প্রধানের সাথেও। তার কাছে ওই সাংবাদিক জানতে চাইছেন কি বিবেচনায় অথবা তারা জানতেন কিনা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পেছনের গল্প ? ওই সাংবাদিককে তখন নোবেল কমিটির প্রধান বলেন, ‘এটি গোপনীয় বিষয়। শুধু ২০ বছরের জন্য না, ৫০ বছরের জন্য। তাই কমিটিতে আমরা যা আলোচনা করছি তা উল্লেখ করতে পারছি না। তবে এটি গোপনীয় রাখার সময় ২০ বা তারও কম রাখা হলে ভালো হতো।’

বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘ড. ইউনূস নোবেল পাওয়ার জন্য শুরুতেই টার্গেট করেছে বিশ্ব মিডিয়াকে। সেখানে তিনি তার ‘ক্ষুদ্র ঋণের’ নেকিবাচক দিক বাদ দিয়ে, ইতিবাচক দিকগুলো হাইলাইট করে প্রচার করতেন। যাতে নোবেল কমিটির নজরে আসে। তবে ইউনূসের ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম কতটুকু সফল অথবা বাস্তবতা কেমন, এসব বিষয় বিবেচনা না করেই কেবল আন্তজার্তিক মিডিয়ার একপাক্ষিক প্রচারণার ভিত্তিতেই ইউনূসকে নোবেল প্রদান করেন ‘নোবেল কমিটি’।’ অথচ ইউনুস নোবেল পাবার পরদিনই গ্রামীন ব্যাংকের এক ঋণগ্রহীতা সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে তার গোয়ালের দুটি গরু জোরপূর্বক নিয়ে যাওয়ার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল তৎকালীন একটি দৈনিক পত্রিকায়।

Share This Article


উত্তপ্ত মধুখালী, পুলিশের ওপর হামলা, সংঘর্ষে প্রাণ নাশ!

উত্তপ্ত মধুখালী: বহিরাগতদের আনাগোনা, পরিস্থিতি উত্তপ্ত করতে চাইছে কারা?

ফরিদপুর মধুখালীতে দুই ভাই হত্যার প্রতিবাদ: বড় ধরনের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির আলামত!

উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থীদের চাপে নমনীয় বিএনপি!

লন্ডনে বসে রাজনীতি বন্ধ হচ্ছে তারেক রহমানের!

কি ঘটেছিলো ফরিদপুরে:সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতা চাইছে কারা?

জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে কাদেরের চ্যালেঞ্জে বেকায়দায় বিএনপি!

বিএনপিতে ফের ভারত বিরোধিতা উসকে দিতে তৎপর রিজভী: ক্ষুব্ধ সিনিয়র নেতারা!

যে তিন কারণে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে চায় বিএনপির তৃণমূল

উপজেলা নির্বাচন: ফের গণবহিস্কার বিএনপিতে!

উপজেলা নির্বাচন: বিএনপিকে ধোঁকা দিল জামায়াত!

উপজেলা নির্বাচন বর্জন : লাভের চাইতে ক্ষতি বেশি বিএনপির!