সৌদি বাইডেনের ‘প্রস্তাবে’ রাজি না হওয়ায় বেড়েছে তেলের দাম

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ রাত ০৮:৩৫, সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০২২, ৩ শ্রাবণ ১৪২৯

বিশ্ববাজারে সোমবার বেড়েছে অপরিশোধিত তেলের দাম। রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর অস্থিতিশীল হয়ে যায় তেলের বাজার। আর এ অস্থিতিশীল বাজার স্থিতিশীল করতে সৌদি আরবকে তেলের উৎপাদন বাড়ানোর অনুরোধ করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি এজন্য স্বশরীরে সৌদি আরবে ছুঁটে গিয়েছিলেন।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, জো বাইডেনের প্রস্তাবে সৌদি আরব রাজি না হওয়ায় সোমবার তেলের দাম বেড়েছে। সোমবার আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে দাঁড়ায় ১০৩.৮৮ ডলার।

জো বাইডেন মনে করেছিলেন, তিনি সৌদি আরবে গিয়ে তাদের তেলের উৎপাদন বাড়ানোর বিষয়টিতে রাজি করাতে পারবেন। কিন্তু  তিনি ব্যর্থ হন।

সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন আল সউদ জানিয়ে দেন, তেলের উৎপাদন বাড়ানো হবে না।

তিনি জানান, আরব সামিটে তেল নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। এবং তেল উৎপাদনকারীদের জোট ওপেক+ বাজার বিশ্লেষণ অব্যহত রাখবে।

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান এভাট্রেডের বাজার বিশ্লেষক- নাঈম আসলাম তার বিশ্লেষণে বলেছেন, বাইডেনের প্রস্তাবে রাজি না হয়ে সৌদি আরব বার্তা দিয়েছে, ওপেক+ তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করবে এবং তারাই সব সিদ্ধান্ত নেবে। বাইডেন দূর থেকে কি করার চেষ্টা করছেন সে বিষয়ে ওপেক+ এর কোনো মাথাব্যথা নেই।

তিনি আরও বলেন, ওপেক+ আরও বার্তা দিয়েছে, তেলের বাজারের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখবে এবং একটি দেশ তেলের সরবরাহের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। তেল ব্যবসায়ীরা অন্তত বাইডেনের এ সফর থেকে এটি বুঝতে পেরেছেন।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

Share This Article


ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে জেডি ভ্যান্সকে বেছে নিলেন ট্রাম্প

তেলের খনির সন্ধান পেল কুয়েত

যুক্তরাষ্ট্রের বিপজ্জনক সময়ে হামলা, বদলে যাবে নির্বাচনের চিত্র

ইমরান খানের দলকে নিষিদ্ধ করছে পাকিস্তান সরকার

দেশে দেশে কোটা ব্যবস্থা

আমি মারাও যেতে পারতাম: ট্রাম্প

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, নিহত আরও ১৪১ ফিলিস্তিনি

প্রাণে বেঁচে ঈশ্বরের কাছে ট্রাম্পের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছর ৩০২ বন্দুক হামলার ঘটনা

গাজায় গণহত্যার জন্য ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্র দায়ী: মাহমুদ আব্বাস

ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: এফবিআই

পশ্চিমের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই ইংরেজির বিস্তার উত্তর কোরিয়ায়