দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকিতে ক্রেডিট সুইস ব্যাংক, ইউরোপের বাজারে আতঙ্ক

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ বিকাল ০৩:১৬, সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩, ৬ চৈত্র ১৪২৯

আমেরিকার দুটি ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর দেউলিয়ার দ্বারপ্রান্তে চলে আসে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ব্যাংক ক্রেডিট সুইস। আস্থার সংকটের মুখোমুখি হওয়ায় সুইসের পুরোটাই বা অংশবিশেষ কিনে নিতে আলোচনা করেছে সুইজারল্যান্ডের বৃহত্তম ব্যাংক ইউবিএস।

 

সম্প্রতি প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে ক্রেডিট সুইসে ‘ম্যাটেরিয়াল উইকনেস’ খুঁজে পায়। এর পর থেকেই তাদের শেয়ারের মূল্য পড়তে শুরু করে। এ অবস্থায় তারা পরিস্থিতি মোকাবেলায় ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে পাঁচ হাজার ৪০০ কোটি ডলার ঋণ চেয়েছে। তবে বিষয়টি এখনো ফয়সালা হয়নি। সোমবার আবার বাজার শুরু হওয়ার আগেই এ বিষয়ে একটি চুক্তি করার চেষ্টা করছেন ব্যাংকের নিয়ন্ত্রকরা।

গত বুধবার ক্রেডিট সুইসের শেয়ারের পতন হয়েছে ২৪ শতাংশ। সোমবার লেনদেন শুরু হলে এই মূল্যের আরো পতন ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে ইউরোপের বাজারে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

গত শনিবার রাতে সুইস সরকার একটি জরুরি বৈঠক করেছে। তবে এখন পর্যন্ত আলোচনার অগ্রগতি সম্পর্কে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি।

সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, যদি সরকার ক্রেডিট সুইস কিনে নিতে চায়, তাহলে তাদের প্রায় ৬০০ কোটি ডলার দিতে অনুরোধ করেছে ইউবিএস। তবে যেকোনো চুক্তির ফলে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কর্মী চাকরি হারাতে পারেন। সুইস ব্রডকাস্টার এসআরএফ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, গত বছরের শেষে ক্রেডিট সুইসের বিশ্বব্যাপী ৫০ হাজার ৪৮০ জন কর্মী ছিলেন, যার মধ্যে ১৬ হাজার ৭০০ সুইজারল্যান্ডে ছিলেন। যদিও এর মধ্য থেকে ৯ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়।

১৮৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ক্রেডিট সুইস ব্যাংক। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অর্থপাচারসহ নানা কেলেঙ্কারির মুখোমুখি হয়েছে ব্যাংকটি। সূত্র : বিবিসি

Share This Article


ইমরান খানের দলকে নিষিদ্ধ করছে পাকিস্তান সরকার

দেশে দেশে কোটা ব্যবস্থা

আমি মারাও যেতে পারতাম: ট্রাম্প

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, নিহত আরও ১৪১ ফিলিস্তিনি

প্রাণে বেঁচে ঈশ্বরের কাছে ট্রাম্পের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছর ৩০২ বন্দুক হামলার ঘটনা

গাজায় গণহত্যার জন্য ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্র দায়ী: মাহমুদ আব্বাস

ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: এফবিআই

পশ্চিমের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই ইংরেজির বিস্তার উত্তর কোরিয়ায়

হামলার ঘটনায় বাইডেনকেই দায়ী করছেন ট্রাম্পের সমর্থকরা

আমেরিকায় এমন সহিংসতার স্থান নেই, এটা ক্ষমা করা যায় না: বাইডেন

ডান কানে গুলিবিদ্ধ ট্রাম্প