পদ্মা সেতুর কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য বাড়বে: প্রণয় ভার্মা

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সন্ধ্যা ০৬:৪২, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০ ফাল্গুন ১৪২৯
  • বেনাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের
  • চলমান বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ  ঘুরে দেখা
  • যোগাযোগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে পদ্মা সেতুর গুরুত্ব ভূমিকা রাখবে

পদ্মা সেতুর সঙ্গে বেনাপোল স্থলবন্দর যুক্ত হওয়ায় ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণ আরও বাড়বে জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে পদ্মা সেতুর সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে সড়কটি প্রশস্ত হওয়া জরুরি। বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়নও ঘটাতে হবে। তবেই দুই দেশের ব্যবসায়ীসহ বন্দর ব্যবহারকারীরা সুফল পাবেন।

বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে বেনাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শন করে দুপুরে বন্দর অডিটরিয়ামে প্রশাসন ও বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

ভারতীয় হাইকমিশনার বেনাপোল স্থলবন্দরে পৌঁছালে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন ফুল দিয়ে তাকে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় হাইকমিশনারের স্ত্রী মনু ভার্মা, উপ হাইকমিশনার ইন্দ্রজিৎ সাগর, বন্দরের জয়েন্ট সেক্রেটারি সরোয়ার হোসেন, বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক আব্দুল জলিল, বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার শাফায়াত হোসেন, ডেপুটি কমিশনার তানভীর আহমেদ, বন্দরের ডেপুটি পরিচালক মনিরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নারায়ন চন্দ্র পাল, বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন ভুঁইয়া, ভারত বাংলাদেশ চেম্বারের বন্দর সাব কমিটির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মতিয়ার রহমানসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। 

ভারতীয় হাইকমিশনার বেনাপোল বন্দরের চলমান বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করেন এবং বন্দর এলাকা ও বন্দরের কার্যক্রম ঘুরে দেখেন। এ সময় ভারতগামী ও ভারত থেকে আসা যাত্রীদের খোঁজ খবরও নেন তিনি।

পরে সাংবাদিকসহ অন্যান্যরা পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনে বিএসএফ এবং ইমিগ্রেশন পুলিশ দ্বারা যাত্রী হয়রানি, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে অভিযোগ করলে তিনি এসব সমস্যা দ্রুত সমাধান করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।

Share This Article