পরীমনিকে নিয়ে সুখী পরিবারের ছবি দিলেন রাজ

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সকাল ১১:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৩, ২৮ পৌষ ১৪২৯

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আর বিতর্কে থাকতে চান না। তাই ঘরের ভেতরের খবর কোনোভাবেই সাংবাদিকদের কাছে বলতে চান না। শুধু তাই নয়, একেবারে নিজস্ব ঘরোয়া ব্যাপার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠে আসুক এটা কোনোভাবেই কামনা করেন না শরীফুল রাজ।

 

কদিন আগে এমনটাই জানিয়েছিলেন। পরীমনি ও শরীফুল রাজ আলাদা হয়ে যাচ্ছেন- এমন খবর বেরিয়েছিল পত্রিকায়, অনলাইনে। শেষ পর্যন্ত সেটা মিথ্যা প্রমাণিত হয়, এবং জানা যায় দুজনে একত্রে আছেন এবং ভালোই আছেন। রাজ এবার সচিত্র দেখালেন সেটা।

পরীমনি ও রাজের একমাত্র সন্তান রাজ্য। এই রাজ্যের কল্যাণেই ভক্তরা দেখতে পেল পরীমনিকে নিয়ে রাজের সুখী পরিবারের ছবি। কেননা রাজ্য আজ পাঁচ মাসে পা দিল। আর এই সৌজন্যেই দেখা গেল ছবিটি।

শরীফুল রাজ ফেসবুকে একটি ছবি প্রকাশ করেছেন, যেখানে হাস্যোজ্জ্বল পরিবারের ছবি দেখা যাচ্ছে। দেখা যাচ্ছে পাঁচটি কেক, আর তিনজনের হাসিমুখ। রাজ লিখেছেন, আমার প্রিয় রাজ্যের শুভ ৫ মাস। সঙ্গে একটি হৃদয়ের ইমোজি। সঙ্গে লেখা পরিবার। অর্থাৎ ভালোবাসাময় পরিবার- বলতে চাইছেন রাজ।  
নেটিজেনরা ছবিটি বেশ পছন্দ করেছেন।    

অটো হ্যাংগিং সিস্টেম সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সিঙ্গাপুরভিত্তিক আইএনএল ইন্টারন্যাশনাল টেকনোলজির অপারেশন ট্রেইনার মো. আসসাদিক হোসেন শুভ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ঢাকা ও চট্টগ্রামের বেশ কিছু কারখানায় অটো হ্যাংগিং সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে। তবে বিএসকেএল দেশে প্রথম কোনো সোয়েটার কারখানা, যারা এই সিস্টেম বসিয়েছে।’

বিএসকেএল মূলত ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা ও জাপানের বায়ারদের সঙ্গে কাজ করে। মার্ক্স অ্যান্ড স্পেন্সার, এসপিরিট, টম টেইলর, ইউনিকলোর মতো ব্র্যান্ডে সোয়েটার যায় এই কারখানা থেকে।

বিজিএমএইর প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা সব সময় গার্মেন্টশিল্পে নতুন নতুন প্রযুক্তির পক্ষে। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কারণে অর্ডার যেমন কমেছে, মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও একই হারে কমে গেছে। এদিকে জ্বালানিসহ আনুষঙ্গিক সব কিছুর দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। এই সময়ে যারা এরই মধ্যে অটোমেশন বাস্তবায়ন করেছে, তারা অন্যদের তুলনায় এগিয়ে আছে। তবে যাদের বাল্ক অ্যামাউন্টে অর্ডার আছে, তাদের পক্ষে অটোমেশনে যাওয়া সম্ভব। ছোট কারখানাগুলোর পক্ষে এই খাতে ব্যয় করা সম্ভব না।’

তবে অটোমেশনেও কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে দাবি করেন এই ব্যবসায়ী নেতা। তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তিনির্ভর হওয়ার পর হয়তো শ্রমিক কম লাগছে, কিন্তু এসব মেশিন মেরামত করার মতো দক্ষ জনবল নেই। এ কারণে আমরা অটোমেটিকের চেয়ে সেমি অটোমেটিক যন্ত্রপাতি বেশি আমদানি করছি।’

বিষয়ঃ তারকা

Share This Article