শেষ মুহুর্তে নিষেধাজ্ঞা থেকে সরে এলো যুক্তরাজ্য!
- তথ্য যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত না হওয়ায় শেষ মুহুর্তে সরে আসে দেশটি।
- টবি ক্যাডম্যান বলেন, এইভাবে অভিযোগ থেকে সরে আসার বিষয়টি আশ্চর্যজনক।
২০২১ সালে জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধীদের আইনজীব টবি ক্যাডম্যানের দেয়া যেসব তথ্য উপাত্ত আমলে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের র্যারের কয়েকজন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো, ঐ একই তথ্য উপাত্ত আমলে নেয়নি যুক্তরাজ্য । ফলে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় দেশটি।
২০২১ সালে জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধীদের আইনজীব টবি ক্যাডম্যানের দেয়া যেসব তথ্য উপাত্ত আমলে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের র্যারের কয়েকজন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো, ঐ একই তথ্য উপাত্ত আমলে নেয়নি যুক্তরাজ্য । ফলে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় দেশটি। গত ৬ ডিসেম্বর টবি ক্যাডম্যান এর উদ্ধৃতি দিয়ে এ কথা জানিয়েছে আল জাজিরা।
উল্লেখ্য ১০ ডিসেম্বর এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা আসবে বলে তারা প্রত্যাশা করেছিল।
আল জাজিরা আরও জানিয়েছে, ২০২১ সালে টবি ক্যডম্যানের দেয়া তথ্য নিয়ে বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাব এর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাজ্যের বিবেচনায় ছিলো। কিন্তু এসব তথ্য যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত না হওয়ায় শেষ মুহুর্তে সরে আসে দেশটি।
আল জাজিরার কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করে টবি ক্যাডম্যান বলেন, এই নিষেধাজ্ঞার জন্য আমি কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিস এর সাথে আলোচনা করেছিলাম, অনুরোধ করেছি। কিন্তু এইভাবে অভিযোগ থেকে সরে আসার বিষয়টি আশ্চর্যজনক।
আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস ছিলো যে যুক্তরাজ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সমন্বয় করে নিষেধাজ্ঞা জারি করবে।কিন্তু আমরা খুবই হতাশ যে তারা সেটি করতে ব্যর্থ হয়েছে।
ক্যাডম্যানের ঘনিষ্ট হিউম্যান রাইটস কমিশনের লিয়াজো অফিসার মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, প্রত্যাশা ছিল যে যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শক্তিশালী মিত্র হওয়ার কারণে যুক্তরাজ্যও নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে একে অপরের সাথে সহযোগিতা করবে।কিন্তু ১০ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য তা আর করেছেনা বলে জানায়।