ময়মনসিংহে পিতা-পুত্রের এসএসসি পাস

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সকাল ০৯:০৭, মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২২, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৯

ময়মনসিংহে বাবা ও ছেলে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে একইসঙ্গে কৃতকার্য হয়েছেন। বাবা পেয়েছেন জিপিএ ৫ ও ছেলে পেয়েছেন জিপিএ ৪.৮৬।

নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া মগরাইল আদর্শ কারিগরি ইনস্টিটিউট থেকে বাবা এখলাস উদ্দিন নয়ন (৪৫) এবং ছেলে রাকিবুল হাসান রায়হান (১৫) গৌরীপুর সরকারী টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।

তাদের বাড়ি ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার ২নং সদর ইউনিয়নে। বাবা এখলাস উদ্দিন নয়ন গৌরীপুর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য। লেখাপড়ার প্রতি প্রবল আগ্রহের কারণে তিনি এই বয়সে ছেলের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন।

এখলাস উদ্দিন নয়ন জানান, ১৯৯৬ সালে তিনি এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন কিন্তু অসুস্থতার কারণে পরীক্ষা দিতে পারেননি। ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়া করছেন, স্ত্রীও এসএসসি পাস। তাই তিনি লেখাপড়া করার সিদ্ধান্ত নেন। 

নয়ন বলেন, ‘এ বছর এসএসসি পাস করেছি। এই বছরই কলেজে ভর্তি হবো।’  

ছেলে রাকিবুল হাসান রাইহান বলেন, ‘লেখাপড়ার বয়স নেই। বাবার সঙ্গে এসএসসি পাস করে আমি গর্ববোধ করছি। আপনারা দোয়া করবেন, আমি যেন একজন প্রকৌশলী হতে পারি।’ 

এ বিষয়ে মগরাইল আদর্শ কারিগরি ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘নয়ন আমার প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত শিক্ষার্থী। সে এই বছর জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি পাস করায় আমরা গর্বিত।’ 

গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান মারুফ বলেন, ‘এ ধরণের উদাহারণ সমাজের জন্য ইতিবাচক। তার এই সফলতা নতুন প্রজন্মকে উ্দ্দীপ্ত করবে। আমারা তার সাফল্যকে অভিনন্দন জানাই।’   

Share This Article


শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক

সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

বিএনপি বাংলাদেশের অস্তিত্বের মূলে আঘাত করতে চায় : ওবায়দুল কাদের

দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু ২ মে

ইরানে কখন হামলা করা হবে জানাল ইসরায়েল

ঈদের আমেজ ব্যাংকপাড়ায়

৬ বিভাগে বইছে তাপপ্রবাহ, আরও বাড়বে গরম

আজ থেকে স্বাভাবিক নিয়মে চলবে ব্যাংকের লেনদেন

বিভিন্ন স্থানে শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

দৌলতদিয়া ফেরিঘাট: ভোগান্তি ছাড়াই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ

ঈদের ছুটি শেষে খুলেছে অফিস-আদালত

শ্রীমঙ্গলে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেল সাড়ে ৪ হাজার পরিবার