১০ ডিসেম্বর : অস্ত্র ও বোমাবাজীতে দক্ষ কর্মীরা আসছেন ঢাকায়,দায়িত্বে ৩ জন
আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে বিভিন্ন বক্তব্য ও হুংকার দিচ্ছেন বিএনপির নেতারা।তাদের আক্রমণাত্মক বক্তব্যে সহিংসতার গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।ঢাকার বাইরে থেকে অস্ত্র ও ক্যাডারদের আমদানির খবরও পাওয়া যাচ্ছে।ফলে রাজধানীতে ওই দিন কি হবে, এ নিয়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে জনমনে।
আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে বিভিন্ন বক্তব্য ও হুংকার দিচ্ছেন বিএনপির নেতারা।তাদের আক্রমণাত্মক বক্তব্যে সহিংসতার গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।ঢাকার বাইরে থেকে অস্ত্র ও ক্যাডারদের আমদানির খবরও পাওয়া যাচ্ছে।ফলে রাজধানীতে ওই দিন কি হবে, এ নিয়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে জনমনে।সূত্রমতে বিএনপি নেতারা মনে করেন, ২০১৪ সালের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারলে ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ বৃথা যাবে। তেমন পরিস্থিতি সৃষ্টি না হলে সরকারকে টলানো সম্ভব না। মূলত এ কারনেই অপেক্ষাকৃত তরুণ ইশরাক-নিপুণ ও রুমিন ফারহানাকে ২০১৪ ও ১৮ সালের মত বড় ধরনের নাশকতার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।কারণ ২০১৫ সালে এ ধরনের অপারেশন পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে নিপুন রায়ের।এবার তার সাথে ইশরাক ও রুমিন থাকলে ভালো ফল পাওয়া যাবে বলে মনে করছে বিএনপির হাই কমান্ড।
গোপন সূত্রে জানা যায়, বিএনপিসহ জোটের একাধিক দল বিভিন্ন স্পটে পেট্রোলবোমা নিয়ে প্রস্তুত থাকার কথা রয়েছে। অস্ত্র ও বিস্ফোরন ঘটাতে দক্ষ কর্মীদের ঢাকায় আসার নির্দেশও দেয়া হয়েছে। এর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বিএনপি আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনেকে। তাকে সহযোগীতা করতে থাকবে ঢাকা জেলা বিএনপির সদ্য সেক্রেটারি পদ পাওয়া নিপুণ রায় ও রুমিন ফারাহানা।
এছাড়া ইতিমধ্যে মহাসমাবেশকে সফল করতে বিদেশে থাকা বিএনপি সমর্থিত লোকদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে।এছাড়া দুবাইভিত্তিক একটি বিতর্কিত কোম্পানি মহা সমাবেশের জন্য ৪০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। সেসব অর্থ পিকেটার ও পেট্রোলসহ বিভিন্ন ধরনের বোমা তৈরীতে কাজে লাগানো হচ্ছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
অন্যদিকে বিএনপির একটি বড় বাজেট খরচ হচ্ছে সমাবেশকে ঘিরে গুজব রটনায়। ২০১৪ ও ১৮ সালেও নানা ধরনের গুজব রটিয়ে বেশ ভালো ফল পেয়েছিলো বিএনপি।